কালেমা লেখা কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করছে কারা?
মোর্স কোডের আসল জিনিসটাই হল এর শব্দ, যা অনেকটা ছন্দ তৈরি করে। সেকারণেই এর সাথে সংগীতের অনেক মিল পাওয়া যায়। আর এটা দেখা গেছে যে সংগীতে প্রতিভাসম্পন্ন লোকেরা মোর্স কোড দ্রুত শিখে ফেলতে পারে।
সিনেটর মার্কওয়েন মুলিন মি. বাইডেনের তুলনায় আগের রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগ্যান ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরও বেশী আক্রমণাত্মক জবাবের কথা মনে করিয়ে দেন।
বিবিসির ওপর কেন আপনি আস্থা রাখতে পারেন
ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে ১০টি তথ্য জেনে নিন
তবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের অনুমতি পাওয়ার read more পরেই যে চুক্তি চূড়ান্ত হয়ে গেল, তা নয়।
সামাজিক মাধ্যমে নানা গুজব, যাচাইয়ের উপায় কী?
সামরিক বাহিনীর কমান্ডার হওয়ার পর তিনি আরতেশ বাহিনী গঠন করেন যেটিকে আধুনিক এক সশস্ত্র বাহিনীর সূচনা হিসেবে দেখা হয়। তিনি ইরানকে একটি আঞ্চলিক শক্তিতে রূপান্তর করতে চেয়েছিলেন। এজন্য তিনি হাজারো অফিসারকে বিদেশে মিলিটারি একাডেমিতে পাঠিয়েছিলেন, পাশাপাশি নিজ দেশের বাহিনীকে বড় করতে থাকেন এবং তাদের প্রশিক্ষণ দিতে পশ্চিমা অফিসারও নিয়োগ দেন (সূত্র: দা মিডল ইস্ট ইনস্টিটিউট)।
“টেলিগ্রাফ’ বা আগে জানিয়ে দেয়াটা হয়তো যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ‘যথাযথ’ কৌশল এই হামলার ক্ষেত্রে।
ছবির ক্যাপশান, একটি নজরদারী ড্রোন ওড়ানোর আগে ভারতীয় নৌবাহিনীর এক সদস্য - ফাইল ছবিবিবিসি বাংলায় অন্যান্য খবর
ওই সময় ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা মার্কিন কোম্পানি লকহিড মার্টিনের তৈরি একটি গোয়েন্দা ড্রোন ভূপাতিত করে। ড্রোনটি গোয়েন্দাগিরি করতে ইরানের আকাশসীমায় প্রবেশ করেছিল। পরে ইরানের প্রকৌশলীরা ভূপাতিত ড্রোনের প্রযুক্তি হাতিয়ে নিতে সক্ষম হন। এর পর প্রথমে একটি সিমোর্গ ড্রোন তৈরি করে ইরান। তার পর শাহেদ-১২৯ এবং পরে শাহেদ-১৩৬ ড্রোন ডেভেলপ করেন দেশটির বিজ্ঞানীরা। সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপক আলোচনা পেয়েছে শাহেদ-১৩৬ কামিকাজে ড্রোন।
সংস্থার ওয়েবসাইটে লেখা হয়েছে যে এই ড্রোনগুলি দূর নিয়ন্ত্রিত বিমান ব্যবস্থা বা ‘রিমোটলি পাইলটেড এয়ারক্রাফট সিস্টেম (আর পি এ স)।
২০২১ সালের জানুয়ারিতেও ইরান দুই দিনব্যাপী স্থানীয়ভাবে তৈরি ড্রোনের বড় একটি মহড়া চালায়। এসব ছিল ইরানের ড্রোন সক্ষমতা জানান দেওয়ার চেষ্টা।
কিন্তু তাদের অনুমোদন চুক্তি চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে একটা বড় বাধা দূর হল বলে মনে করা হচ্ছে।